কিভাবে দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা করা হয় জেনে নিন

বাত ব্যথা হলে করণীয় কি এমন ১০টি উপায় জেনে নিনপ্রিয় পাঠক, কিভাবে দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা করা হয় সে সম্পর্কে জানার জন্য অনেকে খোঁজা খোঁজি করে থাকেন কিন্তু সঠিক তথ্য পান না। এই আর্টিকেলটি ভালো করে পড়লে আপনি আপনার মনের মতো তথ্য পেতে পারেন। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি আপনার সমস্যার সমাধান খুঁজে পেতে পারেন।

দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা করা

এছাড়াও দাদ ছড়ানো বন্ধ করার উপায় এবং দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম এই বিষয়ে নিচে উল্লেখ করা হয়েছে। সকল তথ্য পাওয়ার জন্য পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

ভূমিকা

দাদ মূলত ছত্রাকের কারণে হয় এবং এটি ছোঁয়াচে। দাদের সংক্রমণ একজন থেকে অন্যজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে সরাসরি সংস্পর্শের মাধ্যমে বা একই ধরনের পোশাক, তোয়ালে, বিছানা ইত্যাদি ব্যবহার করলে। দাদ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এটি সাধারণত ত্বকের এমন অংশে বেশি হয়, যেখানে আর্দ্রতা থাকে এবং ঘাম জমে। দাদ ছড়ানোর কয়েকটি সাধারণ জায়গা হলো মাথা, ত্বক, মুখে পায়ে শরীরের সকল জায়গায় দাদ ছড়াতে পারে।

দাদ ছড়ানো বন্ধ করার উপায় এবং দাদ এর লক্ষণ গুলো নিচে বিস্তারিত জানানো হয়ে। ধৈর্য সহকারে পুরো আর্টিকেলটি পড়লে সমাধান পাবেন।

দাদ রোগ কি

দাদ রোগ একটি চর্মরোগ। ছত্রাক বা জীবাণুর মাধ্যমে শরীরে দাদ রোগ হয়ে থাকে। ডার্মাটোফাইটোসিস যা দাদ নামে পরিচিত। মেডিকেল এর ভাষায় দাদকে টিনিয়া নামে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এটি একটি সংক্রামণ জনিত ভাইরাস যা এক জনের থেকে আরেক জনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। দাদ রোগ হলো ছোঁয়াচে জনিত সংক্রামণ ভাইরাস যা খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।


পরিবারের মধ্যে এক জনের যদি দাদ রোগ হয়ে থাকে তবে সঙ্গে সঙ্গে পরিবারের সকলের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। তাই পরিবারের মধ্যে যদি কারো দাদ হয়ে থাকে তবে খুব শীঘ্রই চিকিৎসা করা উচিত। দাদ রোগ খুব বিছরি ভাবে আকার ধারণ করে ফেলে। মাথা থেকে পা পর্যন্ত সর্ব শরীরে এই রোগ হতে পারে।

দাদ রোগ কেন হয়

দাদ রোগ একটি খুব ভয়াবহ রোগ। খুব দ্রুত আরেক জনের সংস্পর্শে ছড়িয়ে পড়ে। দাদ রোগ কেন হয়? কারণ কি! শরীরে ছত্রাক বা ফাঙ্গাল নামক জীবাণুর ইনফেকশন হয়ে দাদে পরিণত হয়। শরীরের কোনো স্থানে যদি আলো বাতাস না লাগে, যদি সেতসেতে হয়ে থাকে সে জায়গায় ছত্রাক জন্মায় সেখানেই দাদ হয়ে যায়। ভেজা, শ্বেতসেতে জামা কাপড় পরিধান করলে দাদ রোগ হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে।

অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্ন কাপড় পড়লে দাদ রোগ হতে পারে কারণ অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্ন পোশাকে ছত্রাক জনিত ভাইরাস জন্মাতে পারে এই কারনে দাদ রোগ হতে পারে। এছাড়াও দাদ আক্রমণ কোনো ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে বা সংক্রামিত প্রাণী যেমন কুকুর বিড়াল এর মাধ্যমেও দাদ রোগ হতে পারে।

দাদ এর লক্ষণ

দাদ রোগ প্রথমবার হওয়ার সময় গোলাকার বৃত্তের মতো করে আকার ধারণ করে। আসতে আসতে দিন যতো যাবে ততো আসতে আসতে আক্রান্ত জাইগার আসে পাশে হালকা উঁচু হয়ে যায়। আক্রান্ত জাইগার মধ্যে ফুসকুড়ি হয় প্রচণ্ড চুলকানি হয়। সে জাইগা থেকে আসতে আসতে পানি ঝরে পড়ে এবং দাদ আক্রান্ত জায়গার মধ্যে থাকা চুল গুলো ঝরে পড়ে যায়। নতুন অবস্থায় দাদ কাঁচা অবস্থায় ভেজা শ্বেতসেতে হয়ে থাকে।

আসতে আসতে দাদ বড় হতে থাকে এবং দাদ এর বর্ণ বাদামী হয়ে যায়। কিছু দিন যাওয়ার পড় ক্ষত স্থান থেকে খুসকীর মতো চামড়া উঠে যায়। আবার সেই জায়গা থেকে ফুসকুড়ি বয়া রাস পড়ে আবারও দাদ পরিণত হয়ে যায়। ক্ষত স্থানটি যদি ছত্রাক নাশক না করা হয় তবে সেখানে বড় বড় ফুসকুড়ি হয়ে ফুজ বের হয়ে যায় এবং ঘা তে রূপান্তর হয়ে যায়। দাদ রোগ নতুন অবস্থায় চিকিৎসা নিতে হবে না হলে দাদ পুরাতন হয়ে গেলে সহজে ভালো হয় না।

শিশু থেকে বয়স্ক প্রাপ্ত, ছেলে মেয়েদের উভয়কেই চাক্কা চাক্কা দাউদ হতে পারে। তাই একজনকে আক্রান্ত হলে সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা অনেক রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে হলো দাদ এর ক্ষত স্থানটি সবসময় শুকনো রাখা। কারণ ক্ষত স্থানটি ভেজা বা পানির সংস্পর্শে আসলে দাদ আবারও জেগে ওঠে, আসতে আসতে আকার ধারণ করে নেয়। ক্ষত স্থানে সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে না। জামা কাপড় পরিষ্কার করে পরিধান করতে হবে। দাদ এর জন্য অ্যান্টিফাঙ্গাল সাবান বা শ্যাম্পু আছে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করতে হবে।

দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

সংক্রামিত জায়গাটি ভালোভাবে সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। আলো বাতাসের সংস্পর্শে ক্ষত স্থানটি রাখতে হবে এবং শুকনো রাখতে হবে। দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা গুলোর মধ্যে হলো অ্যালোবেরা বাঁ ঘৃতকুমারীর ব্যবহার। এছাড়া রয়েছে কাঁচা হলুদ এবং জায়ফল এর ব্যবহার। এছাড়া আরও অনেক দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা নিচে উল্লেখ করা হলো, কিভাবে দাদ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় সে সব বিস্তারিত জেনে নিন।

অ্যালোবেরাঃ এর বাংলা নাম ঘৃতকুমারী নামে পরিচিত। অ্যালোবেরার অনেক গুনাগুণ উপাদান রয়েছে যা ত্বককে মসৃণ করতে সাহায্য করে। অ্যালোবেরার ভিতরের গাঁঢ় জেলি সংগ্রহ করে নিয়ে ক্ষত স্থানে প্রলেপ করে দিতে হবে। তাহলে ক্ষত স্থানটি ঠাণ্ডা হয়ে থাকবে।

কাঁচা হলুদঃ কাঁচা হলুদ শুধু খাবারেই নয় আরও অনেক কাজে লাগে। কাঁচা হলুদের অনেক গুনাগুণ রয়েছে যা আমাদের ত্বকের উপরের ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাক জনিত ভাইরাস ধ্বংস করে ফেলে। কাঁচা হলুদ বেঁটে পেস্ট করে দাদ এর ক্ষত স্থানে ভালোভাবে লাগিয়ে দিতে হবে। তাহলে চুলকানিটা একটু কমে যায়।

জায়ফলঃ এটিতে অনেক অ্যান্টিসেপ্টিক গুনাগুণ রয়েছে। দাদ রোগ এর ক্ষেত্রে জায়ফলকে ভেঙ্গে সরাসরি ব্যবহার করা যায়। ব্যবহার করার আগেই ভালো ভাবে চুলকে নিতে হবে। তবে নক দিয়ে চুলকানো যাবে না। জায়ফলকে পাউডার করে ক্ষত স্থানে ব্যবহার করতে হবে। তাহলে দাউদ নিরাময় করা যাবে।

নিমপাতাঃ আমরা অনেকেই জানি, নিমপাতার গুনাগুণ উপাদান অনেক রয়েছে। প্রাচীনকাল থেকেই নিমপাতা বিভিন্ন রোগের মহা ঔষধ। দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসার মধ্যে নিমপাতার গুরুত্ব অপরিসীম। নিমপাতা ঘা, পোঁচড়া, চুলকানি, দাদ বিভিন্ন চর্ম রোগের ওষুধ হিসেবে কাজ করে থাকে। নিমপাতা ভালোভাবে বেঁটে পেস্ট করে দাদ এর ক্ষত স্থানের উপর প্রলেপ করে দিতে হবে।

দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা আরও কিছু উপায় জেনে নিন

  • ভিনেগার নিয়মিত প্রতিদিন ব্যবহার করতে হবে।
  • কাঁচা পেঁপে দাদের মরা চামড়াকে দূর করে দেয় তাই দাদের উপর পেঁপে বেঁটে পেস্ট বানিয়ে দিতে হবে।
  • দাদ দূর করার জন্যে লবণপানি খুবই উপকারী তাই দিনে ৩বার ক্ষত স্থনে ব্যবহার করতে হবে।
  • নারকেল তেল দাদে ব্যবহার করলে দাদ দূর করতে অনেক সাহায্য করে। তাই দাদ দূর করার জন্য নারকেল তেল ব্যবহার করতে হবে।
  • পুদিনা পাতা দাদ দূর করতে অনেক উপকার করে থাকে, তাই পুদিনা পাতা বেঁটে লেবুর রস মিশিয়ে দাদ এর ক্ষত স্থানে ব্যবহার করতে হবে।

দাদ হলে কি খাওয়া নিষেধ

দাদ একটি ছত্রাকজনিত সংক্রমণ। দাদের সংক্রমণ হলে কিছু খাবার এড়িয়ে চলা ভালো, যা শরীরে ছত্রাকের হার বাড়িয়ে দিতে পারে। দাদ হলে কি খাওয়া নিষেধ সে খাবারগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকায় ভালো।
  • মিষ্টি এবং চিনিযুক্ত খাবারঃ মিষ্টি খাবার, বিশেষ করে প্রক্রিয়াজাত চিনি, ছত্রাকের হার বাড়াতে পারে।
  • ফাস্ট ফুড ও তেলযুক্ত খাবারঃ এসব খাবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে।
  • দুগ্ধজাত খাবারঃ কিছু ক্ষেত্রে দুগ্ধজাত খাবার দাদের সংক্রমণ আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।
  • অ্যালকোহলঃ এটি দাদের সমস্যা বাড়াতে পারে এবং শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমাতে পারে।
এছাড়াও প্রচুর পানি পান করা এবং সুষম খাবার খাওয়া জরুরি। শাক-সবজি, ফলমূল, এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম

দাউদ বা ছত্রাকজনিত চর্মরোগের জন্য ভালো মলমের মধ্যে কয়েকটি সাধারণত ব্যবহৃত হয়। দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম গুলো নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
  • ক্লোট্রিমাজল (Clotrimazole) মলমঃ এটি দাউদ, ছত্রাক, এবং অন্যান্য ফাঙ্গাল সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
  • মিকোনাজল (Miconazole) মলমঃ ছত্রাক সংক্রমণের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এটি বেশ কার্যকর।
  • টার্বিনাফিন (Terbinafine) মলমঃ এটি দাউদ বা রিংওয়ার্মের চিকিৎসায় বিশেষভাবে কার্যকর।
  • কেটোকোনাজল (Ketoconazole) মলমঃ ছত্রাকজনিত সংক্রমণের বিরুদ্ধে কাজ করে এবং এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভালো ফল দেয়।
যেকোনো ওষুধ ব্যবহারের আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ ত্বকের সমস্যার ধরন অনুযায়ী ভিন্ন মলমের প্রয়োজন হতে পারে। এছাড়াও গ্রাম গঞ্জে কিছু কিছু হকার আসে তারা অনেক কিছুর ওষুধ পাওয়া যায় তাদের থেকে তরল জাতীয় একটি ওষুধ পাওয়া যায় সেটি অত্যন্ত খুব ভালো ওষুধ সেটি নিয়মিত ব্যবহার করলে খুব দ্রুত ভালো হয়ে যায়।

দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায়?

দাদ হলে সাবান ব্যবহার করা কিছুটা সমস্যাজনক হতে পারে। সাধারণত দাদের সংক্রমণ হলে সংক্রমিত জায়গা শুষ্ক এবং পরিষ্কার রাখা উচিত। তবে, সাধারণ সাবান অনেক সময় ত্বককে অতিরিক্ত শুষ্ক করে দিতে পারে, যা দাদকে আরও খারাপ করতে পারে।


দাদ হলে কি সাবান ব্যবহার করা যায়? হ্যাঁ যায়, তবে অ্যান্টি-ফাঙ্গাল সাবান ব্যবহার করতে পারেন যা দাদের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। ত্বকের জন্য মাইল্ড, গ্লিসারিন বা ময়েশ্চারাইজিং উপাদানযুক্ত সাবানও ব্যবহার করতে পারেন। তবে, দাদের সমস্যা থাকলে সবচেয়ে ভালো হয় একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

দাদ ছড়ানো বন্ধ করার উপায়?

দাদ (Ringworm) একটি ছত্রাক সংক্রমণ, যা খুবই সংক্রমণযোগ্য। দাদ ছড়ানো বন্ধ করার উপায় এর কিছু পদক্ষেপ মনে রাখা উচিত।

দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

  • আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার রাখাঃ প্রতিদিন আক্রান্ত স্থানটি ধুয়ে পরিষ্কার করুন। নরম কাপড় বা টিস্যু দিয়ে মুছে শুকনো রাখুন।
  • ঔষধ ব্যবহারঃ ডাক্তারি পরামর্শে ছত্রাকনাশক মলম বা ক্রিম ব্যবহার করুন। প্রয়োজনে, ওষুধ সেবন করতে পারেন।
  • ব্যক্তিগত জিনিস আলাদা রাখাঃ তোয়ালে, পোশাক, বিছানার চাদর অন্যদের সাথে শেয়ার করবেন না। কাপড় নিয়মিত পরিষ্কার করে ধুয়ে শুকনো রাখুন।
  • সংক্রমিত স্থান ঢেকে রাখাঃ দাদ আক্রান্ত স্থানটি ঢেকে রাখুন যাতে ছড়াতে না পারে।
  • আর্দ্রতা থেকে দূরে থাকাঃ শরীর সবসময় শুকনো রাখার চেষ্টা করুন।স্যাঁতসেঁতে বা ভেজা পোশাক পরিহার করুন।
  • চিকিৎসকের পরামর্শঃ যদি ঘরোয়া চিকিৎসায় উন্নতি না হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এই পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করলে দাদ ছড়ানো থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

লেখকের মন্তব্য

কিভাবে দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা করা হয় সে সব আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করেছি। আপনার পরিবারে যদি কারো দাদ হয়ে থাকে তবে আপনি তাকে এই তথ্য গুলো জানিয়ে দিবেন। দাদ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এই সব তথ্য মেনে চললে দাদ চিরো দিনের মতো বিদায় নিয়ে নিবে।

এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনার মতামতটি কমেন্ট করে জানাতে পারেন এবং প্রয়োজনে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আরও যে কোনো তথ্য জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে দেখে আসতে পারেন। ধৈর্য সহকারে সম্পূর্ণ পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url