বাত ব্যথা হলে করণীয় কি এমন ১০টি উপায় জেনে নিন

প্রিয় পাঠক, আপনারা অনেকের বাত ব্যথা হলে করণীয় কি এমন ১০টি উপায় সম্পর্কে জানার জন্য অনেকে খোঁজা খোঁজি করে থাকেন কিন্তু সঠিক তথ্য পান না। এই আর্টিকেলটি ভালো করে পড়লে আপনি আপনার মনের মতো তথ্য পেতে পারেন। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে আপনি আপনার সমস্যার সমাধান খুঁজে পেতে পারেন।

বাত ব্যথা হলে করণীয় কি

এছাড়াও কি খেলে বাতের ব্যথা কমে এবং বাতের ব্যথার লক্ষণ গুলো কি কি এই বিষয়ে নিচে উল্লেখ করা হয়েছে। সকল তথ্য পাওয়ার জন্য পুরো আর্টিকেলটি ভালো করে পড়বেন।

ভূমিকা

বর্তমানে বাত ব্যথা রোগে অনেকেই আক্রান্ত। বাত ব্যথা আসতে আসতে অনেক মানুষের জীবনে চলে আসে। বাত ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অনেকে ওষুধ খান কিন্তু ব্যথাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না। এই আর্টিকেলে বাত ব্যথা হলে করণীয় কি এমন ১০টি উপায় উল্লেখ করা হয়েছে আপনারা সেটা দেখে নিতে পারেন। এছাড়াও কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে এবং কি খেলে বাতের ব্যথা কমে সে সব বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

বাতের ব্যথার আয়ুর্বেদিক ওষুধ ও আরও কোনো বিষয়ে জানতে চাইলে এই আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়তে পারেন। বাত ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য যেসব তথ্য খুব গুরুত্বপূর্ণ সেসব তথ্য তুলে ধরেছি।

বাতের ব্যথা কি

বর্তমানে বাত ব্যথা একটি আলোচিত বিষয় বহু প্রচলিত একটি সমস্যা। বাতের ব্যথা ইংরেজি হলো Arthritis। মানব দেহে যেসব হাড়ের জয়েন্ট রয়েছে সে সব জয়েন্টে এক প্রকারের ব্যথা সৃষ্টি হয় সেটাই হলো মূলত বাতের ব্যথা। ব্যথা জয়েন্টে হোক বা মেরুদণ্ডে সেটাকে বাতের ব্যথা বলে আখ্যায়িত করা হয়।

বাত রোগ কত প্রকার

বাত রোগের বিভিন্ন প্রকার রয়েছে যেমন হাড়ের জয়েন্টে ব্যথা, শরীরে ব্যথা, মাংস পেশিতে ব্যথা, গেঁটে ব্যথা, মেরুদণ্ডে ব্যথা এবং চোখে ব্যথা হয়েও থাকে। তবে যেসব ব্যথা অসহনীয় ব্যথা অনুভব হয় সেই ব্যথাকে বাত রোগ হিসেবে ধরা হয়। তবে বাত রোগের মধ্যে যেসব কমন বাত রোগ হয়ে থাকে তার ৫টি বাত রোগের প্রকার নিয়ে আলোচনা করবো।
  • অষ্টিওআর্থ্রাইটিস (Osteoarthritis)
  • রেমাটোইড (Rheumatoid Arthritis)
  • লুপাস (Lupus)
  • সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস (Psoriatic Arthritis)
  • গাউট (Gout)
অষ্টিওআর্থ্রাইটিস (Osteoarthritis): অষ্টিওআর্থ্রাইটিস এর বাংলা হলো অস্থিসংযোগ গ্রন্থি প্রদাহ। অষ্টিওআর্থ্রাইটিস হলো একটি বয়স জনিত রোগ। যাদের বয়স ৫০-৫৫ এবং এর ঊর্ধ্বে, বয়সের মানুষের এই রোগটি হয়ে থাকে। এই রোগটি সাধারণত হাঁটুতে হয়ে থাকে। মানব দেহে যতো গুলো জয়েন্ট আছে সে সব জয়েন্টের মধ্যে সাইনোবিয়াল ফিড নামক এক ধরনের লিকুইড থাকে।

যে লিকুইড এর উপর জয়েন্টে সাইনোবিয়াল ফিড ফ্রী ভাবে চলাচল করতে পারে। বয়সের সাথে সাথে সে লিকুইডটা আসতে আসতে শুকিয়ে যায়। যখন লিকুইডটা শুকিয়ে যায় তখন লিকুইডের অভাবে জয়েন্টের উপরে যে কার্ডিরাইস থাকে সে গুলো একে ওপরের সাথে ঘসা লাগতে আরম্ব করে, ঘসা লাগলে হাঁটুর যে কার্ডিরাইস গুলো আছে তা নষ্ট হয়ে যায় এবং হাঁটুর জয়েন্টের বুন ও নার্ভ গুলো এক্সপোস্ড হয়।

হাঁটুর জয়েন্টের বুন ও নার্ভ গুলো যখন একে অপরের সাথে ঘসা লাগে তখন এক প্রকার হাঁটুর ব্যথা সৃষ্টি হয় সেটি একটি বাত ব্যথা। অষ্টিওআর্থ্রাইটিস এর ব্যথা হাঁটুর জয়েন্টে, আঙ্গুলের জয়েন্টে এবং ঘাড়েও ব্যথা হয়ে থাকে।

রেমাটোইড আর্থ্রাইটিস (Rheumatoid Arthritis): রেমাটোইড এর বাংলা হলো সন্ধিবাত/ গাঁট - ফোলানো বাত। অষ্টিওআর্থ্রাইটিস ও রেমাটোইড একদম আলাদা একটি বাত রোগ। রেমাটোইড সাধারণত ছোট ছোট জয়েন্টে ব্যথা হয়ে থাকে, যেমন হাতের আঙ্গুলের ছোট ছোট জয়েন্টে হয়ে থাকে এছাড়াও পায়ের আঙ্গুলের জয়েন্ট গুলোতেও বাত ব্যথা হয়ে থাকে।

হাঁটু, পায়ের গোড়ালিতেও রেমাটোইড আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত করতে পারে। রেমাটোইড আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত হলে গেঁটে ব্যথা হয় এবং ফুলে যায়। এই ব্যথা কারো কারো ২০ মিনিট থাকে এবং কারো কারো আবার ১ ঘণ্টা ও থাকে।

লুপাস (Lupus): লুপাস হলো একটি অটোইমিউন রোগ। লুপাস বাত রোগ একটি মারাত্মক রোগ। লুপাস বাত রোগ মানব দেহের সরাসরি বিভিন্ন অর্গানকে আক্রান্ত করতে পারে। লুপাস যেসব অর্গানকে আক্রান্ত করে সে গুলো কিডনি, চোখ এবং হার্ট। লুপাস বাত রোগ কম বয়সী ও বেশি বয়সেরও মানুষের হয়ে থাকে।

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস (Psoriatic Arthritis): সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস সোরিয়াসিস এর সাথে কিছুটা মিল রয়েছে। সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস বাত রোগটি মানব দেহের ত্বকের একটি সমস্যা জনিত রোগ। সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস ত্বকে হয়ে থাকে। শরীরের চামড়ায় কোথাও কোথাও চামড়া মোটা দেখা যায়, যেমন হাতের তালু, পায়ের গোড়ালি, ঘাড়ে চামড়া মোটা দেখা যায় সেখান থেকে হাঁটু, আঙ্গুল, পায়ের আঙ্গুলের জয়েন্টে ব্যথা সৃষ্টি। সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস বাত রোগও খুব একটা ভালো রোগ নয়।

গাউট (Gout): গাউট হলো বাত জনিত ইউরিক সমস্যা। আমাদের শরীরে যদি কখনো ইউরিক এসিড বেড়ে যায়, সেটা বিভিন্ন জয়েন্টে জমা হয়ে এক প্রকার খ্রিস্টাল তৈরি করে। তখন সেখানে ব্যথা সৃষ্টি হয় এবং জয়েন্ট লাল হয়ে ফুলে যায় এটাকে আমরা একিউল্ট গাউট বলে থাকি। এটি পায়ের বুড়ো আঙ্গুলে লাল হয়ে ফুলে গিয়ে প্রচণ্ড ব্যথা সৃষ্টি হয়।

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, গাউট বার বার হতে হতে জয়েন্ট নষ্ট হয়ে যাচ্ছে এবং সেখানে বার বার খ্রিস্টাল তৈরি হয়ে চামড়া মোটা বা খরখরে হয়ে যাচ্ছে এটাকে বলা হয় ক্রনিক টোফেসিয়াল গাউট। চামড়া নিচে যেটা জমে থাকে সেটাকে টোফাই বলা হয়। দীর্ঘ দিন যদি চলতে থাকে তাহলে জয়েন্ট নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে, এছাড়াও কিডনিতে পাথর জমা হয়ে যেতে পারে।

বাতের ব্যথার লক্ষণ গুলো কি কি

বাত ব্যথার জন্য কিডনিতেও প্রভাব পড়ে। বাত ব্যথার লক্ষণ গুলো কি কি তা নিচে আলোচনা করা হলো।
  • হাতের গিঁটে ব্যথা করা
  • হাঁটুতে ব্যথা
  • হাতের আঙ্গুলে, মেরুদণ্ডে ব্যথা
  • ঘাড়ে ব্যথা
  • ব্যথা জনিত স্থান ফুলে যাওয়া
  • পায়ের বুড়ো আঙ্গুল লাল হয়ে ফুলে প্রচণ্ড ব্যথা করা।

বাত ব্যথা হলে করণীয় কি এমন ১০টি উপায়

বর্তমানে অনেক বাত ব্যথার রোগী আছে যাদের রোগ কোনো মতে ভালো হয় না। বাত ব্যথা কারো কারো ভালো হয় না কারণ বংশগত ভাবে বাত ব্যথা হতেই থাকে। ওষুধ খেয়ে বাত ব্যথা একেবারেই ভালো হয় না তবে বাত ব্যথাকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। বাত ব্যথা হলে করণীয় কি এমন ১০টি উপায় সম্পর্কে আলোচনা করবো।


  • সাধারণত ইউরিক এসিড বেড়ে যাওয়ার কারণে বাত ব্যথা হয়ে থাকে। কিডনি রোগ, ডায়াবেটিক যদি থাকে তাহলে ইউরিক এসিড জন বেশি না হয় তাই সেটি আগে নির্মূল করতে হবে।
  • যেসব খাবার খেলে ইউরিক এসিড বেড়ে যায় সেগুলো বর্জন করতে হবে।
  • বাত ব্যথা হলে ইউরিক এসিড জনিত খাবার যেমন পালংশাক, পাটশাক, সরিষা শাক, পুঁই শাক, মুগ ডাল এগুলো খাবার তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।
  • বাত ব্যথা হলে বিচি যুক্ত খাবার খাওয়া যাবে না তবে কাট বাতাম ৩-৪টা রাতে ভিজিয়ে রেখে খেতে পারবেন।
  • বাত ব্যথা হলে ফলের মধ্যে টক জাতীয় ফল বর্জন করতে হবে।
  • বাত ব্যথা হলে মিঠা পানির মধ্যে মাছ খেতে পারবেন, মিঠা পানি জাতীয় মাছে ওমেগা ৩ এর মাত্রা বেশি থাকে। ওমেগা ৩ ইউরিক এসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
  • বাত ব্যথা হলে দেশি মুরগীর মাংস ছাড়া কোনো খামারের মুরগীর মাংস খাওয়া যাবে না।
  • বাইরের খাবার যেমন ভাজা পোড়া, বিস্কুট, চানাচুর, আইসক্রিম এই ধরনের ফুড বর্জন করতে হবে।
  • দুদ হিসেবে লো ফ্যাট মিল্ক হিসেবে প্রতিদিন ১৫০-২০০ মিলি পান করতে পারেন। দই যদি খান তাহলে সেটা অবশ্যই টক দই হতে হবে।
  • বাত ব্যথা হলে প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হবে এবং ক্যারাটম গ্রহণ করলে বাত ব্যথা বা জয়েন্টের ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।

কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে

বাতের ব্যথা কি সেটা অনেকেই জানেন। অনেকে বাত ব্যথায় ভুগেন, ভালো হয় না। ভালো হয়ে গেলে আবারও ব্যথা শুরু হয়ে যায়। কিছু কিছু খাবার রয়েছে যেসব খাবার খেলে বাতের ব্যথা বেড়ে যায়। কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে সেগুলো নিচে আলোচনা করা হলোঃ
  • চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে।
  • পিজা, বার্গার, চিপ্স এই সব ধরনের বাইরের খাবার খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে।
  • তেলে ভাজা ও সাদা তেল খাবারে দিয়ে খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে।
  • সাদা মুরগী বা ফার্মের মুরগীর রক্তে ইউরিন বেশি থাকে তাই এই সব মাংস খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে।
  • পালং শাক, পুঁই শাক, পাঁটের শাক, সরিষা শাক ও মুগ ডাল খাবার খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে।
  • সবজির মধ্যে বিচি যুক্ত সবজি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে।
  • কাঁচা লবণ খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে।

বাতের ব্যথার আয়ুর্বেদিক ওষুধ

যারা বাতের ব্যথায় ভুগেন তারা অনেকেই ওষুধ খান বাত রোগ ভালো করার জন্য কিন্তু ব্যথা কমলেও বাত রোগ থেকে যায়। তারা বাতের ব্যথার আয়ুর্বেদিক ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন। অনেকের শরীরে বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা দেখা দেয়। কিছু কিছু প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান রয়েছে যা বাতের ব্যথা নিরাময় করে। প্রাকৃতিকভাবে বাত ব্যথা নিরাময় করার জন্য আয়ুর্বেদিক ওষুধ খুবই উপকারী।

বাতের ব্যথার ব্যায়াম

বাত ব্যথা যদি হয়ে থাকে বা বাত রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে বাতের ব্যথার ব্যায়াম গুলো আছে সেগুলো প্রতিদিন সকাল বিকাল করতে পারেন। ব্যায়াম করার ফলে আপনার বাত ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। যেগুলো বাতের ব্যথার ব্যায়াম আছে সে সব ব্যায়াম গুলো নিচে উল্লেখ করা হলোঃ

বাতের ব্যথার ব্যায়াম বাতের ব্যথার জন্য কিভাবে ব্যায়াম করে
দুই হাত পিছনে দুই হাত পিছনে রেখে মুষ্টিবদ্ধ করে বুক টান করে রাখতে হবে প্রায় ১০-১৫ সেকেন্ড
দুই হাত উপড়ে দুই হাত উপড়ে উঠিতে মুষ্টিবদ্ধ করে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে বাম এবং ডানে কাঁত হয়ে থাকতে হবে ১৫-২০ সেকেন্ড
দুই হাত এর ব্যায়াম দুই হাত মাথার পিছন বরাবর করে দুই হাতকে নিচে চাপ দিতে হবে প্রায় ১০ সেকেন্ড
কাঁধের ব্যায়াম দুই কাঁধ উপড়ে উঠিয়ে পিছনের দিকে চাপ দিতে হবে
হাত এর আঙ্গুলের ব্যায়াম দুই হাতের আঙ্গুল যতো টুকু সম্ভব বাঁকা করে ধরে চাপ প্রয়োগ করতে হবে
কোমরের ব্যায়াম বসে থেকে দুই পা সামনে দিয়ে বাঁকা হয়ে থাকতে হবে যেন মাথা হাঁটুর সাথে ঠেকে যায়
পায়ের ব্যায়াম বসে থেকে পায়ের আঙ্গুলকে ধরে চাপ প্রয়োগ করতে হবে

কি খেলে বাতের ব্যথা কমে

বর্তমানে বাত ব্যথাটা অনেকের মধ্যে কমন একটি রোগ। কিছু কিছু খাবার খেলে যেমন বাত রোগ বাড়ে তেমন কিছু খাবার রয়েছে যে সব খাবার খেলে বাত ব্যথা কমে। কি খেলে বাতের ব্যথা কমে যে সব খাবার এর নাম গুলো হলো মিষ্টি জাতীয় মাছ, ব্রকলি, পাতাকপি, জাম, রসুন, আদা, লেবু, কমলা-মাল্টা, আঙ্গুর, পেঁপে, আনারস, কাটবাদাম আরও অনেক খাবার রয়েছে যা খেলে আমাদের দেহের ইউরিক এসিড কমাতে সাহায্য করে।


এছাড়াও আমাদের রোঁদের আলো থেকে ভিটামিন ডি নেওয়া খুবই প্রয়োজন এই বাত ব্যথার জন্য কারণ রোঁদের আলো তে যে ভিটামিন ডি রয়েছে সেটা আমাদের হাড়কে আরও মজবুত ও শক্ত করতে সাহায্য করে। যেসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে সে সব খাবার বাত ব্যথার জন্য খুব উপকারী।

লেখকের মন্তব্য

বাত ব্যথা হলে করণীয় কি এমন ১০টি উপায় নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করেছি। এই ১০টি উপায় জানার জন্য আপনার পরিবারে কারো বাত ব্যথায় ভুগলে বাত ব্যথা নিরাময় এর জন্য সাহায্য করতে পারেন।

এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনার মতামতটি কমেন্ট করে জানাতে পারেন এবং প্রয়োজনে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আরও যে কোনো তথ্য জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে দেখে আসতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url